eticket.railway.gov.bd ট্রেনের ঈদ ফিরতি টিকেট কাটার ওয়েবসাইট লিংক

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি টিকেট ১৪ই এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। এ বছর ২২ এপ্রিল ঈদ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হওয়ায় রেলের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা অনুযায়ী ফিরতি টিকেট বিক্রি করা হচ্ছে। ঢাকা থেকে দেশের অন্যান্য জেলাগুলোতে যারা ট্রেনে ভ্রমণ করবেন তাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে ট্রেনের ভিত্তি টিকেট কাটার জন্য সরাসরি অনলাইন অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে।

ঈদ পূর্ববর্তী ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া সকল ট্রেনের টিকেট ইতিমধ্যেই বুকিং সম্পন্ন হয়েছে। ঈদ শেষ হওয়ার পর পুনরায় ঢাকায় ফিরে আসার জন্য ঈদ ফিরতি টিকেট ২৪ এপ্রিল তারিখ হতে শুরু হবে। অনলাইনে shoz.Com এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ই টিকেট বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেটিং ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কিনতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র ও নির্দিষ্ট ঠিকানা দিয়ে একাউন্ট থাকতে হবে।

অনলাইন থেকে অগ্রিম টিকিট কাটার সঠিক ওয়েবসাইট লিংক এবং ফিরতি টিকেট কত তারিখ পর্যন্ত পাওয়া যাবে সে সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আমরা একটি বক্সের মাধ্যমে তুলে ধরলাম।

টিকেট বিক্রয় তারিখ ঢাকায় ফেরার তারিখ অনলাইনে টিকিট কিনতে ভিজিট করুণ
 ১৪ এপ্রিল ২০২৩  ২৪ এপ্রিল ২০২৩  অনলাইনে টিকিট কিনতে ক্লিক করুণ
১৫ এপ্রিল ২০২৩  ২৫ এপ্রিল ২০২৩  অনলাইনে টিকিট কিনতে ক্লিক করুণ
১৬ এপ্রিল ২০২৩  ২৬ এপ্রিল ২০২৩  অনলাইনে টিকিট কিনতে ক্লিক করুণ
১৭ এপ্রিল ২০২৩  ২৭ এপ্রিল ২০২৩  অনলাইনে টিকিট কিনতে ক্লিক করুণ
১৮ এপ্রিল ২০২৩  ২৮ এপ্রিল ২০২৩  অনলাইনে টিকিট কিনতে ক্লিক করুণ

বাংলাদেশ রেলওয়ে সরাসরি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে টিকেট কিনতে হলে আপনাদেরকে যে লিংক গুলো ব্যবহার করতে হবে তা নিচে দেওয়া হল:

ই টিকেট ট্রেন ওয়েবসাইট: https://eticket.railway.gov.bd/

সহজ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.shohoz.com/

এই লিংকগুলো ব্যবহার করে আপনি চাইলে সবার আগে ওয়েবসাইটে লগইন করে ট্রেনের ফিরতি টিকেট কেটে নিতে পারেন। এ পর্যন্ত আমাদের পাওয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের অফিসিয়াল ট্রেন টিকেট কাটার জন্য এই দুইটি লিংক ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে অবশ্যই ট্রেনের টিকেট কাটার পূর্বে জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে একটি আইডি খুলতে হবে। রেলের সর্বোচ্চ নির্দেশনা মোতাবেক গত পহেলা মার্চ তারিখ থেকে “টিকেট যার ভ্রমণ তার” এই একটি স্লোগান শুরু হয়েছে। অর্থাৎ আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণ করতে চান অবশ্যই নিজের একাউন্ট থেকে টিকিট কিনতে বলা হয়েছে।

অপ্রাপ্তবয়স্ক, অথবা যাদের জাতীয় পরিচয় পত্র নেই সে সকল যাত্রীদেরকে জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে টিকিট কাটার জন্য বলা হয়েছে। এই প্রথম বাংলাদেশে শতভাগ অনলাইন টিকেট বিক্রি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তাই বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি নাগরিককে ট্রেনে ভ্রমণ করার জন্য অবশ্যই নিজস্ব আইডি দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে হবে। এবং ভ্রমণের সময় জাতীয় পরিচয় পত্র ও টিকেটের অনলাইন কপি দেখাতে হবে।

বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট লিংক

আপনি ঢাকা থেকে বাংলাদেশের যে অঞ্চলে ট্রেনে ভ্রমণ করতে চান তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো। এই তালিকা মোতাবেক আপনি সরাসরি ওয়েবসাইট থেকে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন। এখানে ট্রেনের নং, এবং ট্রেন নাম, ও ট্রেন চলাচলের রুট, সর্বশেষ অগ্রিম টিকেট বুকিং দেওয়ার ওয়েবসাইট লিংক দেওয়া আছে।

ট্রেনের নাম্বার ট্রেন নাম ট্রেন রুট টিকেট বুকিং লিংক
৭০১/৭০২ সুবর্ণ এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
৭০৩/৭০৪ মহানগর গোধূলী/প্রভাতী চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭০৫/৭০৬ একতা এক্সপ্রেস ঢাকা−পঞ্চগড়−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭০৭/৭০৮ তিস্তা এক্সপ্রেস ঢাকা−দেওয়ানগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭০৯/৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস ঢাকা−সিলেট−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭১১/৭১২ উপকূল এক্সপ্রেস নোয়াখালী−ঢাকা−নোয়াখালী ক্লিক করুণ
‎৭১৩/৭১৪ করতোয়া এক্সপ্রেস সান্তাহার−বুড়িমারী−সান্তাহার ক্লিক করুণ
‎৭১৫/৭১৬ কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস খুলনা−রাজশাহী−খুলনা ক্লিক করুণ
‎৭১৭/৭১৮ জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ঢাকা−সিলেট−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭১৯/৭২০ পাহাড়িকা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−সিলেট−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭২১/৭২২ মহানগর এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭২৩/৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−সিলেট−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭২৫/৭২৬ সুন্দরবন এক্সপ্রেস খুলনা−ঢাকা−খুলনা ক্লিক করুণ
‎৭২৭/৭২৮ রূপসা এক্সপ্রেস খুলনা−চিলাহাটি−খুলনা ক্লিক করুণ
‎৭২৯/৭৩০ মেঘনা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−চাঁদপুর−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭৩১/৭৩২ বরেন্দ্র এক্সপ্রেস রাজশাহী−চিলাহাটি−রাজশাহী ক্লিক করুণ
‎৭৩৩/৭৩৪ তিতুমীর এক্সপ্রেস রাজশাহী−চিলাহাটি−রাজশাহী ক্লিক করুণ
‎৭৩৫/৭৩৬ অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস ঢাকা−তারাকান্দি−ঢাকা ক্লিক করুণ
৭৩৭/৭৩৮ এগারো সিন্ধুর প্রভাতী ঢাকা−কিশোরগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৩৯/৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস ঢাকা−সিলেট−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৪১/৭৪২ তূর্ণা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭৪৩/৭৪৪ ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস ঢাকা−দেওয়ানগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৪৫/৭৪৬ যমুনা এক্সপ্রেস ঢাকা−তারাকান্দি−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৪৭/৭৪৮ সীমান্ত এক্সপ্রেস খুলনা−চিলাহাটি−খুলনা ক্লিক করুণ
৭৪৯/৭৫০ এগারো সিন্ধুর গোধুলী ঢাকা−কিশোরগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৫১/৭৫২ লালমনি এক্সপ্রেস ঢাকা−লালমনিরহাট−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৫৩/৭৫৪ সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ঢাকা−রাজশাহী−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৫৫/৭৫৬ মধুমতি এক্সপ্রেস ভাঙ্গা−রাজশাহী−ভাঙ্গা ক্লিক করুণ
‎৭৫৭/৭৫৮ দ্রুতযান এক্সপ্রেস ঢাকা−পঞ্চগড়−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৫৯/৭৬০ পদ্মা এক্সপ্রেস ঢাকা−রাজশাহী−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৬১/৭৬২ সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস খুলনা−রাজশাহী−খুলনা ক্লিক করুণ
‎৭৬৩/৭৬৪ চিত্রা এক্সপ্রেস খুলনা−ঢাকা−খুলনা ক্লিক করুণ
‎৭৬৫/৭৬৬ নীলসাগর এক্সপ্রেস ঢাকা−চিলাহাটি−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৬৭/৭৬৮ দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস সান্তাহার−পঞ্চগড়−সান্তাহার ক্লিক করুণ
‎৭৬৯/৭৭০ ধূমকেতু এক্সপ্রেস ঢাকা−রাজশাহী−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৭১/৭৭২ রংপুর এক্সপ্রেস ঢাকা−রংপুর−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৭৩/৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস ঢাকা−সিলেট−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৭৫/৭৭৬ সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস সিরাজগঞ্জ−ঢাকা−সিরাজগঞ্জ ক্লিক করুণ
‎৭৭৭/৭৭৮ হাওর এক্সপ্রেস ঢাকা−মোহনগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৭৯/৭৮০ ঢালারচর এক্সপ্রেস ঢালারচর−রাজশাহী−ঢালারচর ক্লিক করুণ
‎৭৮১/৭৮২ কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস ঢাকা−কিশোরগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
‎৭৮৩/৭৮৪ টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস গোবরা−রাজশাহী−গোবরা ক্লিক করুণ
‎৭৮৫/৭৮৬ বিজয় এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ময়মনসিংহ−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭৮৭/৭৮৮ সোনার বাংলা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
‎৭৮৯/৭৯০ মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ঢাকা−মোহনগঞ্জ−ঢাকা ক্লিক করুণ
৭৯১/৭৯২ বনলতা এক্সপ্রেস চাঁপাইনবাবগঞ্জে-রাজশাহী-ঢাকা ক্লিক করুণ
৭৯৩/৭৯৪ পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ঢাকা−পঞ্চগড়−ঢাকা ক্লিক করুণ
৭৯৫/৭৯৬ বেনাপোল এক্সপ্রেস বেনাপোল−ঢাকা−বেনাপোল ক্লিক করুণ
৭৯৭/৭৯৮ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ঢাকা−কুড়িগ্রাম−ঢাকা ক্লিক করুণ
৭৯৯/৮০০ জামালপুর এক্সপ্রেস ঢাকা−জামালপুর−ঢাকা ক্লিক করুণ
৮০১/৮০২ চট্টলা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম−ঢাকা−চট্টগ্রাম ক্লিক করুণ
৮০৩/৮০৪ বাংলাবান্ধা এক্সপ্রেস পঞ্চগড়−রাজশাহী−পঞ্চগড় ক্লিক করুণ

উপরে প্রদান করা যে সকল ট্রেনের লিস্ট এখানে রয়েছে আপনারা চাইলে তাদের ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কিনতে পারবেন। অথবা আপনি না চাইলে সরাসরি ই টিকেট ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কেটে নিবেন। যে কোনো একটি পন্থা অবলম্বন করে ট্রেনের অগ্রিম ফিরতি টিকেট পাওয়া যাচ্ছে।