চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তি রেজাল্ট ২০২৩ আজ প্রকাশিত হয়েছে রেজাল্ট দেখার জন্য আবেদনকারীকে সরাসরি http://103.230.104.210:8088/ntrca/c5/app/requisition-list.php?, http://ngiresult.teletalk.com.bd/ এই অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এর লিংকে প্রবেশ করতে হবে। আপনি কি ৪র্থ গণ বিজ্ঞপ্তি শূন্য পদের রেজাল্ট দেখার জন্য আগ্রহী রয়েছেন? যদি তাই হয় তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই তৈরি করা হয়েছে। কারণ এখন আমরা সরাসরি এনটিআরসিএ টেলিটক অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তি ৬৮ হাজার ৩৯০ শিক্ষক নিয়োগের রেজাল্ট দেখতে যাচ্ছি।
আপনারা যে ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করেছেন তাহা টেলিটক বাংলাদেশ কর্তৃক তৈরিকৃত। বাংলাদেশের সকল সরকারি চাকরি সংক্রান্ত আবেদন ও রেজাল্ট প্রকাশ করার জন্য একমাত্র সংগঠন তারা। কেবলমাত্র বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশ করে থাকে। এছাড়া অন্যান্য সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম টেলিটকের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়।
www.ntrca.gov.bd এই ওয়েবসাইটের একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২০২২ সালে জানানো হয় দেশের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) প্রবেশ পর্যায়ে এন্ট্রি লেভেল বর্ণিত শূন্য পদ পূরণের লক্ষ্যে শিক্ষক হতে আগ্রহী নিবন্ধনধারী প্রার্থীদের নিকট থেকে বিভিন্ন শর্তে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হয়েছিল।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শুন্য পদের সংখ্যা স্কুল ও কলেজ ৩১ হাজার ৫০৮ জন। মাদ্রাসা ব্যবসার ব্যবস্থাপনা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে ৩৬ হাজার ৮৮২ জন। অর্থাৎ সর্বমোট হিসেব করলে 68 হাজার 390 জন শুন্য পদ প্রার্থীর চাকরির রেজাল্ট আজ প্রকাশিত হয়েছে।
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে রেজাল্ট দেখার লিংক:
http://103.230.104.210:8088/ntrca/c5/app/requisition-list.php?
http://ngiresult.teletalk.com.bd/
চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তিতে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের আবেদনের সময় যে সকল যোগ্যতা চাওয়া হয়েছিল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পদ ও প্রতিষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী নিবন্ধন ধারি হতে হবে। এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রকাশিত মেধা তালিকা অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি কৃত সর্বশেষ জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ ক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে চারিকিত সর্বশেষ এমপি ও নীতিমালা অনুযায়ী প্রার্থীকে আবশ্যিকভাবে কেবলমাত্র তার শিক্ষক নিবন্ধন সনদে উল্লেখিত বিষয় সংশ্লিষ্ট পদ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারী মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে আবেদন করলে এবং তদানুযায়ী নিয়োগ সুপারিশ প্রাপ্ত হলে উক্ত সুপারিশ বাতিল সহ তার বিরুদ্ধে আইন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আবেদনকারীর বয়স প্রার্থীর বয়স ২৫ মার্চ ২০২০ খ্রিস্টাব্দ তারিখে ৩৫ বছর বা তার কম হতে হবে। প্রত্যেকে আবেদনকারী নিবন্ধন সনদ অনুযায়ী একই পর্যায়ে স্কুল অথবা কলেজ একটি মাত্র আবেদন করতে পারবেন। একজন প্রাপ্তি শুন্য পদের তালিকা থেকে তার আবেদনের সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চয়েজ বা পছন্দ দিতে পারবেন। উক্ত প্রচন্ড প্রদানের পর কোন প্রার্থী যদি তার চয়েজ বহিঃ বোতল দেশের যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চাকরি করতে ইচ্ছুক হন তবে তাকে ই অ্যাপ্লিকেশন ফর্মে পদর্শিত আদার অপশন নামক বাক্সে ক্লিক করতে হবে যদি ইচ্ছুক না হন তবে নো ক্লিক করতে হবে।
এনটিআরসিএ অর্থাৎ শিক্ষক নিবন্ধন এর প্রতিষ্ঠান এর আগে তিনটি গণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল। এভাবে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ করা হলে অনেক শিক্ষার্থী কর্মসংস্থান করার সুযোগ পায়। শিক্ষিত বেকার যুবক যুবতীরা বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন প্রতিষ্ঠানকে অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। সরকারি চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক হিসেবে তাদের পেশা চালিয়ে যান। অনেক ক্যান্ডিডেট আছে যারা এই পেশাকে তাদের জীবনের একমাত্র পুঁজি হিসেবে মনে করেন।
আপনি এখন যে লিংকের মাধ্যমে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। এটি মূলত মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যে কোন ব্যক্তি চাইলে গুগল ক্রোম এপ্লিকেশন ব্যবহার করে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ওয়েবসাইট থেকে রেজাল্ট দেখে নিতে পারে। এনটিআরসির চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তি এর রেজাল্ট দেখার এই ওয়েবসাইটটিও অফিশিয়াল বলে বিবেচিত হয়।