ডিপ্লোমা পলিটেকনিক ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট 2023 কিছুক্ষণ আগে প্রকাশিত হয়েছে। BTEB পলিটেকনিক ভর্তি পরীক্ষা ফলাফল দেখতে ইচ্ছুক? প্রিয় ভিজিটর কিছুক্ষণ আগে সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ভর্তির প্রথম মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। যে সকল শিক্ষার্থীরা পলিটেকনিক ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল তাদের ফলাফল কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশে সরকারি পলিটেকনিক এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা সহবস্থান থেকে তাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার মাধ্যমে সিলেট পলিটেকনিক এর নাম দেখে নিতে পারে।
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা কারিকুলাম এর আওতায় শিক্ষার্থীদের কে একটি পলিটেকনিকেলে ভর্তি করার জন্য অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া অনেক আগেই শুরু হয়েছিল। আজকে কলেজ ভর্তির রেজাল্ট প্রকাশ করা হয়েছে। দুপুর 2 টায় রেজাল্ট অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পাবলিশ করার মাধ্যমে প্রথম মেধা তালিকা প্রকাশ করা হলো। যে সকল শিক্ষার্থীরা জেনারেল কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল তাদের রেজাল্ট গতকাল প্রকাশ করা হয়েছিল। আপনি যদি ভালো নম্বর পেয়ে এসএসসি পরীক্ষা পাশ করে থাকেন তাহলে আপনাকে এই পলিটেকনিকেল পড়তে বা চান্স পেতে সমস্যা হবে না।
BTEB পলিটেকনিক ভর্তি মেধা তালিকা ২০২৩
এবছর ডিপ্লোমা ভর্তির জন্য একটি আলাদা ওয়েবসাইট তৈরি করেছে যার মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটটি সরাসরি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় পরিচালিত হয়ে থাকে। তাই এখানে কোন প্রকার দুই নম্বরি অথবা কোন ভেজাল দেখা যায় না। আশা করি আপনি আবেদন করার সময়ে ব্যাপারগুলো ফলো করেছেন। আগামী সরাসরি ক্লাসে অংশগ্রহণ করার পূর্বে আপনার সম্পূর্ণ ভর্তি প্রক্রিয়া এই নতুন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে।
পলিটেকনিক মানি শিক্ষা কারিকুলাম এর একটি ভিন্নতর চর্চা এখানে প্রতিটি শিক্ষাকে হাতে-কলমে শিক্ষিত জাতি হিসেবে শিক্ষার্থীদের কে তৈরি করা হয়ে থাকে। এখানে শিক্ষা অর্জন করার পর শিক্ষার্থীরা বের হয়ে ভালো প্রতিষ্ঠানে চাকরি রত থাকে। এতে করে বেকারত্বের হার অনেকাংশে কমে যায়। পলিটেকনিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল বাংলাদেশ করার প্রক্রিয়া আরো শাণিত হয়। বাংলাদেশের বেকারত্ব দূর করার একটি দুর্লভ প্রক্রিয়া হচ্ছে পলিটেকনিক শিক্ষা।
শিক্ষিত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার পেছনে এই শিক্ষার মান অনেক বেশি। শিক্ষার্থীরা এখান থেকে পড়াশোনা করার পাশাপাশি ছোটখাট চাকরি করে তারা ভাল ভাবে নিজেদেরকে চালিয়ে নিতে পারে। দেশে সরকারি পলিটেকনিক এর পাশাপাশি বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এতে করে অনেক বেশি শিক্ষার্থীরা এই শিক্ষায় অর্জন করার সৌভাগ্য লাভ করে থাকে। তবে সরকারী এবং বেসরকারী সকল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার পূর্বে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এই প্রক্রিয়া গত 2016 সাল থেকে সারা বাংলাদেশব্যাপী পরিচালিত হয়ে আসছে।
পলিটেকনিক শিক্ষার ব্যবস্থা গুলো বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং হুবহু কপি। তবে এই পলিটেকনিকের স্টুডেন্টদেরকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বলে সম্বোধন করা হয়ে থাকে। ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট গুলোর বিভিন্ন বিষয়গুলো এখানে শিক্ষা প্রদান করা হয়ে থাকে তাই শিক্ষার্থীরা খুব দ্রুত চাকরি পাওয়ার জন্য এই পদ্ধতি অবলম্বন করে। এ সেক্টর থেকে ডিপ্লোমা শেষ করে শিক্ষার্থীরা জাতির জাতির উন্নয়নে কাজ করে থাকে।
https://btebadmission.gov.bd/Result/
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং চার বছরের কোর্স শেষ করে শিক্ষার্থীদের কে আরও চার বছরের জন্য বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ডুয়েট ক্যাম্পাস এ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। দুই থেকে চার বছরের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা হলে তাদেরকে প্রথম ক্লাস সম্মান চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে শুধুমাত্র পলিটেকনিক পাশ করে কেউ নিজেকে ইঞ্জিনিয়ার দাবি করাটা বোকামি।