বিশ্বসভ্যতার অগ্রগতি সাধনে মিশরীয় ও সিন্ধুসভ্যতার অবদান সংক্রান্ত তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে উভয় সভ্যতার আর্থ-সামাজিক অবস্থার উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি কর (৩০০ শব্দ)

যেই সকল শিক্ষার্থীরা তাদের ইতিহাস অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন সমাধান খুঁজে পাচ্ছে না, তারা চাইলে আমাদের এখান থেকে ছবি এবং পিডিএফ ফাইল আকারে এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর ডাউনলোড করতে পারবে। তাই আমি বলব দেরি না করে নিচে থেকে এখনই আপনি এই প্রশ্নের উত্তর টি ডাউনলোড করে নিন।

যেহেতু নবম শ্রেণীর বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্নতে মিশরীয় ও সিন্ধু প্রদেশের সভ্যতা অবদান সংক্রান্ত ছবি ও তথ্য আর্থসামাজিক এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে বলা হয়েছে। তাই আপনি আমাদের এখান থেকে মিশরীয় সভ্যতা এবং সিন্ধু সভ্যতার সকল অবদানগুলো জানতে পারবেন।

সুতরাং আপনি চাইলে আমাদের এখান থেকে খুব সহজেই আপনাদের অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন এবং এর উত্তর ছবি এবং পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন। তাই দেরি না করে নিয়েছে থেকে এখনই আপনি আপনাদের অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নের উত্তর টি ডাউনলোড করে নিন।

বিশ্ব সভ্যতার যাত্রা শুরু হয় – খ্রিষ্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ থেকে । প্রাচীনতম সভ্যতাগুলো — সিন্ধু সভ্যতা, মিসরীয় সভ্যতা, সুমেরীয় সভ্যতা, পারস্য সভ্যতা, ব্যাবিলনীয় সভ্যতা, রোমান সভ্যতা, ইজিয়ান সভ্যতা। 

এই এসাইনমেন্ট তৈরি করার জন্য সর্বাধিক সাতদিন সময় দেওয়া হয়। তার মানে আপনাকে 13 জুন 2021 সালের মধ্যে এটি কমপ্লিট করতে হবে। এই এসাইনমেন্ট তৈরি করা শেষ হয়ে গেলে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে তাদের নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জমায়েত হবে।

বিশ্বসভ্যতার অগ্রগতি সাধনে মিশরীয় ও সিন্ধুসভ্যতার অবদান সংক্রান্ত তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে উভয় সভ্যতার আর্থ – সামাজিক অবস্থার উপর একটি প্রতিবেদন

বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। তাই প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে আপনাদের এসাইনমেন্ট এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। নবম শ্রেণীর ষষ্ঠ সপ্তাহের বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা অ্যাসাইনমেন্ট৬জুন ২০২১ সালে প্রকাশ করা হয়েছে।

বিশ্ব সভ্যতার অগ্রগতি সাধন মিশরীয় ও সিন্ধু সভ্যতার অবদান সবচেয়ে বেশি। এই বিষয়ে আপনি আরও সঠিক তথ্য জানতে চাইলে আপনাদের বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা বইটি ভালো হয় পড়ুন। তাহলে এই সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা হয়ে যাবে।

বিশ্ব সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান

মিশরীয়রাই প্রথম পাটিগণিত ও জ্যামিতির উদ্ভাবন করেছিল। তবে তারা দশমিকের হিসাব জানলেও শূন্যের ব্যবহার তখনাে করতে শেখেনি। পিরামিড নির্মাণ করতে গিয়ে জ্যামিতিচর্চার দরকার পড়ে।

মিশরের প্রাচীনতম চিকিৎসকের নাম ইমহােতেপ। তিনি ছিলেন ফারাও জোসারের মন্ত্রী। একই সঙ্গে তিনি একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও স্থপতিও ছিলেন। এক সমাধিক্ষেত্রে একটি কঙ্কালের চোয়ালের হাড় ও দাঁত পরীক্ষা করে দেখা গেছে, সে যুগের দাঁতের চিকিৎসক এখানে অপারেশন করেছিলেন।

বিশ্ব সভ্যতায় সিন্ধুদের অবদান

সিন্ধু সভ্যতা ছিল একটি ব্রোঞ্জ যুগীয় সভ্যতা (৩৩০০ – ১৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ; পূর্ণবর্ধিত কাল ২৬০০ – ১৯০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ)। এই সভ্যতার কেন্দ্র ছিল মূলত ভারতীয় উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সিন্ধু নদ অববাহিকা। প্রথম দিকে এই সভ্যতা পাঞ্জাব অঞ্চলের সিন্ধু অববাহিকায় বিকাশ লাভ করে।

পরে তা প্রসারিত হয় ঘগ্গর-হকরা নদী উপত্যকা ও গঙ্গা-যমুনা দোয়াব অঞ্চল পর্যন্    বর্তমান পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রায় সম্পূর্ণ অংশ, ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমদিকের রাজ্যগুলি, দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তান এবং বালোচিস্তান প্রদেশের পূর্ব অংশ এই সভ্যতার অন্তর্গত ছিল।

৯ম শ্রেণীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ৬ষ্ঠ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১